এখনো ডিজেল,কেরোসিন ও অকটেনে টান না পড়লেও পেট্রোলের সংকট নিয়ে শুরু হয়েছে উচ্চবাচ্য।ডিপো পর্যায়ে সরবাহ কমে যাওয়ায় চাহিদার অর্ধেক তেলও পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করছেন এ অঞ্চলের পরিবেশকরা।রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের ২৫০টিরও বেশি পাম্পের বেশির ভাগেই পেট্রোলের সরবরাহ কমেছে গত কয়েক দিন ধরে। সংকট এখনো প্রকট না হলেও পেট্রোল নিয়ে টানাটানির কথা বলছেন ক্রেতারা।
[caption id="attachment_1945" align="alignleft" width="300"] জ্বালানি তেলের সংকট।[/caption]
বিক্রেতা ও পরিবেশকরা বলছেন চাহিদামতো সরবরাহ না পাওয়ার কথা।পরিবেশকরা বলছেন,আমাদের প্রতিদিন প্রয়োজন পড়ে ১০-১৮হাজার র্যাক জ্বালানি তেল।কিন্তু সরবরাহ হচ্ছে মাত্র সাড়ে ৪হাজার র্যাক তেল।এতে করে সংকট সৃষ্টি হচ্ছে।রেলওয়ের ওয়াগনে চট্টগ্রাম থেকে তেল আসে রংপুর ও দিনাজপুরের পার্বতীপুরে বিপিসির পদ্মা-মেঘনা ও যমুনা ডিপোতে।এসব ডিপোতে প্রতিদিন আর তেল আসছে না।সপ্তাহে এক বা দুদিন আসায় ট্যাংক লরির দীর্ঘসারি ডিপোগুলোর সামনে।বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসির ৩টি ডিপো আছে রংপুরে।এখানে প্রতি সপ্তাহে তেলের চাহিদা ৪র্যাকের।ইদানীং এই এলাকায় তেলের সরবরাহ নেমে এসেছে এক-চতুর্থাংশে।এ ব্যাপারে পদ্মা ওয়েল কোম্পানির ডিপো ইনচার্জ আবুল হোসেন বলেন,আমাদের প্রতি সপ্তাহে দরকার ৪র্যাক তেল,কিন্তু আমরা পাচ্ছি মাত্র ১র্যাক।উল্লেখ্য,রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের ৮টি জেলায় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসির পরিবেশক ও পাম্প আছে ২৩০টি।