দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি এক্স-রে মেশিন থাকলেও টেকনিশিয়ান না থাকায় মেশিনগুলোর কার্যক্রম চালু করা যাচ্ছে না।এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ রোগীদের।ফলে টেকনিশিয়ান না থাকার কারণে দীর্ঘ ১৩বছর ধরে তালা ঝুলছে এক্স-রে কক্ষটিতে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে,২০০৮ সালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একটি এক্স-রে মেশিন দেওয়া হয় সরকারিভাবে।মেশিনটি আসার পর থেকে এক বছর চললেও তারপর থেকে টেকনিশিয়ান না থাকায় দীর্ঘ প্রায় ১৩ বছরেও এটি চালু করা হয়নি।চলতি বছরের দিকে সরকারিভাবে আরও একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন দেওয়া হলে,সেটিও টেকনিশিয়ান না থাকায় এখনও চালু হয়নি।ফলে এক্স-রে কক্ষটি এখন পর্যন্ত তালাবদ্ধ রয়েছে।বর্তমানে টেকনিশিয়ান না থাকায় এটিও নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
হাসপাতালে এক্স-রে করতে আসা এক রোগী জানান,এক্স-রের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় জটিল কোনো সমস্যা হলে ডাক্তাররা আমাদের বাইরের কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এক্সে-রে করার জন্য পাঠান।ফলে উন্নতমানের এক্স-রে করতে দ্বিগুণ অর্থ খরচ করতে হয়।আর কত দিন এক্স-রে কক্ষটির তালা খুলবে এ প্রশ্ন সচেতন মহলের।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন,বর্তমানে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি ওটেকনিশিয়ান না থাকায় চালু করা যাচ্ছে না।এ বিষয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জনবলের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।
বিডি//নিজস্ব প্রতিবেদক দৈনিক তোকদার নিউজ.কম,এরপ্রকাশিত/প্রচারিত,কোনো সংবাদ,তথ্য,ছবি,আলোকচিত্র,রেখাচিত্র,ভিডিওচিত্র,অডিও কনটেন্ট,কপিরাইট-আইনে,পূর্বানুমতিছাড়া ব্যবহারকরা যাবেনা।